রাক্ষসরাজ রাবণ হলেন রামায়নের এক মুখ্য চরিত্র। তাঁর শারীরিক শক্তি আর আত্মম্ভরিতা দুই-ই ছিল সীমাহীন। এ ধরণের অহমিকা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভুলুন্ঠিত হয়ে দর্শকের করুণা কুড়োয়। বর্তমান চিত্রকথায় বলা কাহিনী তিনটি যেন সীতাহরণ এবং রামকে শত্রুতে পরিণত করার মধ্যে দিয়ে রাবণের জীবনের আগামী ট্র্যাজেডির ইঙ্গিত বহন করছে। রাবণের দম্ভ এখানে বারবার আহত হয়েছে কিন্তু তবু তিনি তাঁর অহমিকাকে সীমিত করেননি। প্রথমে দেবতা পরে মানুষ এবং সবশেষে এক কপিবরের মুখোমুখি হলেন রাবণ আর প্রত্যেকবারই মহৎ আর শক্তিমানের বন্ধুত্বও তাঁকে আরো শ্রীময় এবং শক্তিশালী করল। পৌরুষের প্রবক্তা মহাদেব রাবণের বীরত্বে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে এক মহাঅস্ত্র পর্যন্ত দান করলেন। প্রতিকূল পরিস্থেতিকে শেষ পর্যন্ত এইভাবে নিজের অনুকূলে নিয়ে আসার ক্ষমতা রাবণ কে এক মহিমাময় চরিত্রে পরিণত করেছে।
কিছু তথ্য
সংখ্যা - ২১৫
পৃষ্ঠা সংখ্যা -৩৬
ফাইল সাইজ - ৩৯.৯ এম বি
ধার দিয়েছেন - কল্পান
স্ক্যান / এডিট - শিঞ্জিনী
নতুন বই দেওয়া বন্ধ করলেন কেন? এগুলি সংরক্ষন করা খুব জরুরি ।
ReplyDeleteIs this site abandoned by now?
Delete